মেধা ও প্রতিভা নিয়ে পৃথিবীতে কেউ জন্মায় না। প্রতিভা ও মেধার বিকাশ ঘটাতে হয়। জন্ম নিলেই মানুষ মানুষ হয় না, মনুষ্যত্ব দিয়ে তাকে মানুষ বানাতে হয়। পিতামাতা হলও সন্তানদের জন্য পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতম অধ্যাপক এবং পরিবারই হল সবচেয়ে বড় বিদ্যাপীঠ। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হল মেধা ও প্রতিভা বিকাশের অন্যতম স্থান। সেই বিকাশের অন্যতম কারিগর হল শিক্ষক। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে জ্ঞান বিজ্ঞান, খেলাধুলা ও সংস্কৃতি চর্চার কল্যাণেই মনুষ্যত্ব ও মেধার সম্প্রসারণ ঘটে। আর মেধার সম্প্রসারণ ঘটাতে পারলেই জাগরণ ঘটে একটি জাতির। একটি দেশকে উন্নতির শিখরে পৌছাতে হলে জাতিকে গড়ে তুলতে হবে শিক্ষিত করে। সময়ের বিবর্তনের সাথে সাথে পরিবর্তন ঘটেছে শিক্ষাক্ষেত্রেও। বর্তমান সরকারের সময়ে শিক্ষা ক্ষেত্রে বৈপ্লবিক অগ্রগতি সাধিত হয়েছে। আধুনিক জ্ঞান-বিজ্ঞানের ফলে প্রযুক্তি আজ আকাশছোঁয়া। একবিংশ শতাব্দীর বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে তথ্য প্রযুক্তিতে সমৃদ্ধতা গড়ে তোলা। এরই আলোকে বর্তমান সরকারের ডিজিটাল স্বপ্ন বাস্তবায়নে গোলাপগঞ্জ উপজেলার বিদ্যাপীঠ কুশিয়ারা কলেজ পরিবারও বদ্ধপরিকর।
বর্তমান সরকার স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে তথ্য প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহারে ডায়নামিক ওয়েব সাইট চালু করা হয়েছে। এখন থেকে আমাদের ছাত্র/ছাত্রী, অভিভাবক ও শিক্ষক/শিক্ষিকা তাদের সকল তথ্য ঘরে বসেই ওয়েব সাইট থেকে পেয়ে যাবেন। এ ওয়েবসাইটটিতে যে তথ্য ও উপাত্ত থাকবে তা অবাধ তথ্য পাওয়ার অধিকার নিশ্চিত করবে এর ফলে একদিকে আমরা ইনফরমেশন হাইওয়ে উঠতে সক্ষম হব। পাশাপাশি আমাদের কাজে স্বচ্ছতা, গতিশীলতা, জবাবদিহিতা সেবার মান বৃদ্ধি পাবে বলে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।
আমি অত্র প্রতিষ্ঠানের সাফল্য ও মান সম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করণে আপামর জনসাধারণের সার্বিক সাহায্য ও সহযোগিতা কামনা করছি। এ কলেজের উত্তরোত্তর শ্রীবৃদ্ধি ঘটুক, মহান আল্লাহ্র কাছে এই কামনা করছি।
মিতালী দেব
অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত)
কুশিয়ারা ডিগ্রি কলেজ
গোলাপগঞ্জ, সিলেট।
মোবাইলঃ ০১৭১৮-৪৪০৮১০
ই-মেইলঃ kushiaracollege130301@gmail.com